আমি তোমার পিছে একটু দুরে বেড়াই ঘুরে ঘুরে


মান আর সম্মানের সাথে বেঁচেথাকা একটা লড়াই। তবুও আমরাকি ভালো যোদ্ধা? একাকি বাঁচাটাকি জীবন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া নয়? আমরা কখন কি বাঁচার মানে খুজেপাই ক্লান্ত বিছানায়, বালিসে মুখ গুজে?
না। আমি তোমাদের দলে নেই। আমি তোমার থেকে একটু পিছে, একটু নিচে। নিজের চেনা অচেনার গন্ডি ভেঙেঁ, জীবনের মানে খুজেফিরি। না আমি সবার পিছে, সবার নিচে সবহারাদের মাঝে, ঈশ্বর হয়েযেতে চাইনি। তবুও একটু পিছিয়ে গেছি। তোমরা যখন নিজেরটা গুছিয়ে রাখতে ব্যাস্তছিলে, আমার মনছিল সীমানা পেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় মগ্ন। তাই আলগছে পরেছিল ভবিস্যতের নির্মাণ উপকরণ। সেখান থেকেই পিছিয়ে যওয়ার শুরু।
তোমরা যখন শিতের দুপুরে, কমলার খোসা ছারাচ্ছিলে, রোদ্দুর গায়ে মেখে। আমি তিস্তার ধুলো মাখছিলাম, সারাগায়ে, দূর্লভ প্রজাতির এক একা মাঝির সাথে। ধুইয়ে দিত আমার নগর ভালবাসা, পশ্চিমের হলুদ রদ্দুরে। বালি আর জলের গন্ধ এখনও পাই, মাঝে মধ্যে, অফিস ফেরার পথে, পোড়াঁ ডিজেলের গন্ধকে হারমানিয়ে।
ক্রমশ>>